রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

রুপম - ৫ : আমি কিছুতেই ভাববোনা তোমার কথা

গানের শিরোনাম: একলা ঘর
শিল্পী: রুপম ইসলাম (ফসিলস)
.............................................

এই একলা ঘর আমার দেশ
আমার একলা থাকার অভ্যেস
আমি কিছুতেই ভাববোনা তোমার কথা
বোবা টেলিফোনের পাশে বসে
তবু গভীর রাতের অগভীর সিনেমায়
যদি প্রেম চায় নাটুকে বিদায়
আমি আছন্ন হয়ে পড়েছি আবার
দেখি চোখ ভিজে যায় কান্নায় ।।

না না কাঁদছি না
তোমায় ভাবছি না
মনে পড়ছে না তোমাকে
তবু যাচ্ছি কি?
ফিরে যাচ্ছি কি?
সেই ফেলে আসা অতীতে
সেই ক্ষতিতে

বন্ধুদের ভিড়েও একলা একলা আমি খুঁজে ফিরি লক্ষ্য আমার
পাল্টাচ্ছে না এই অবস্থাটা যদিও পালটে যাওয়ায় দরকার
তোমার বাড়ির পথে চলেছি আবার দেয় বৃষ্টিটা সঙ্গ আমায়
জানালার কাচে তুমি দেখতে পাবে কি নাকি ঝাপসা তা ঘোর বর্ষায় ।।

না না যাচ্ছি না
কোথাও যাচ্ছি না
খুঁজে পাচ্ছি না সে পথটাকে
তবু যাচ্ছি কি?
ফিরে যাচ্ছি কি?
সেই ভুলে যাওয়া তোমাকে
সেই তোমাকে

না না কাঁদছি না
তোমায় ভাবছি না
মনে পড়ছে না তোমাকে
তবু যাচ্ছি কি?
ফিরে যাচ্ছি কি?
সেই ফেলে আসা অতীতে


না না যাচ্ছি না
কোথাও যাচ্ছি না
খুঁজে পাচ্ছি না সে পথটাকে
তবু যাচ্ছি কি?
ফিরে যাচ্ছি কি?
সেই ভুলে যাওয়া তোমাকে
সেই তোমাকে

রুপম - ৪ : আমি শান্তশিষ্ট ভদ্রলোক রাগ সর্বোচ্চ হলে দিই ধমক

গানের শিরোনামঃ অ্যারোপ্লেন
শিল্পীঃ রুপম ইসলাম (ফসিলস)
..............................................

আকাশ থেকে একটা বিমান
কখন নেমে আসবে মাটিতে
আমি বসে ভাবছি বাড়িতে
দূর্ঘটনা ঘটল কি
আকাশ ভীষণ মেঘলা
আর বৃষ্টি হচ্ছে এই কোলকাতায়
তোমার বন্ধুত্বের কি অবস্থা
তা জানে কেবল প্রকৃতি

মেঘলা মনের শান্ত ঝড়
আমার ভুলিয়ে দিচ্ছে তেপান্তর
আমি ঘরের মধ্যেই খুঁজছি ঘর
খুঁজে পাচ্ছি শুধু তোমার কবর
আমার ইমারজেন্সি ঘোষণায়
আমার ত্বরণ হয়েছে বিঘ্নিত
আমি ভীষণ ভীষণ চিন্তিত
না পেয়ে তোমার খোঁজখবর

ফ্রিজের ভিতর জমছে খাবার
জমে জমে হচ্ছে পাহাড়
সকাল হল পৌছে যাবার
ক্ষিদে কবু বাড়ছে কৈ
নকল হচ্ছে তোমার সই
লুঠ হয়ে যাচ্ছে টিকিট বই
তোমার ভাঙছে তালা ইচ্ছে কলা
তোমার তৈরি রহস্যই

ফোন করব বলেও করছ না
তুমি অপঘাতেও মরছ না
তোমার নিজেই নিজের শত্রুতা
তোমার প্রকৃতি বিপজ্জনক
আমি শান্তশিষ্ট ভদ্রলোক
রাগ সর্বোচ্চ হলে দিই ধমক
কেটে যাচ্ছে আমার ক্রুদ্ধ শোক
বৃষ্টিতে দিচ্ছে অপেক্ষা

আকাশ থেকে একটা বিমান
কখন নেমে আসবে মাটিতে
আমি বসে ভাবছি বাড়িতে
দূর্ঘটনা ঘটল কি

মেঘলা মনের শান্ত ঝড়
আমার ভুলিয়ে দিচ্ছে তেপান্তর
আমি ঘরের মধ্যেই খুঁজছি ঘর
খুঁজে পাচ্ছি শুধু তোমার কবর
আমার ইমারজেন্সি ঘোষণায়
আমার ত্বরণ হয়েছে বিঘ্নিত
আমি ভীষণ ভীষণ চিন্তিত
না পেয়ে তোমার খোঁজখবর

বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

রুপম - ৩ : নীল রং ছিল ভীষণ প্রিয়

গানের শিরোনামঃ নীল রং ছিল ভীষণ প্রিয়
শিল্পীঃ রুপম ইসলাম ( ফসিলস )
...............................................................


সেদিনও ছিল দুপুর এমন
ঝকঝকে রোদ, অস্থির মন
আর ঘড়ি কাঁটায় তখন প্রশ্রয়

সেদিনের মত কলেজের ক্লাস
শেষ হয়ে গেছে অবকাশ
পাওয়া গেছে ফের দেখার আকাশ
নীলচে সময়

নীল রঙ ছিল ভীষণ প্রিয়
তাই সব কিছু নীলিয়ে দিল
মনে পড়ে কি সেদিন বলেছিলাম তোমায়?

আজ নীল রং এ মিশে গেছে লাল
আজ রং চিনে নেবার আকাল
নীল বাতাসেও বে-নীল ভেজাল
ভেসে বেড়ায়

আহা হা হা ...
যেতে দাও সে দিনের মত
আহা হা হা ...
পেতে দাও সে দিনের ক্ষত
আহা হা হা ...
নীল শরীরে তোমায় ছোঁব
আহা হা হা ...
নীল সাগরে ভাসিয়ে দেব
আহা হা হা ...
যেখানে সব বেড়া ভেঙে যায়
আহা হা হা ...
সেই দূর পাহাড়ের নীলিমায়

শুনি আজো সেই দূরের তলব
বন্ধ ঘরের সেই পথের ঝলক
পথের সীমায় পাথর ফলক
দেয় ডাক ।।

ঝকঝকে রোদে কংক্রিট ভীড়
করে আসে ছায়া দেয় বাঁধে নীড়
অস্থির মন অজান্তে স্থির
বলে আজ থাক

রুপম - ২ : এ হৃদয় দপ্তর পাল্টাচ্ছে না

গানের শিরোনামঃ হাসনুহেনা
শিল্পীঃ রুপম ইসলাম ( ফসিলস )
..............................................

ও মেয়ে
তুমি জান না যে মাঝরাতে
এক ঘেয়ে এই বিছানাতে
আজও কথা বলি কার সাথে

জানি না
তার কি বা যায় আসে তাতে
তাই গান গায় রাস্তাতে
আর ভুলে যায় পস্তাতে

জীবন চলছে না আর সোজা পথে
দেখো আজও হাসি কোনোমতে
বেঁচে গেছি বলি হতে হতে

তাই তো
মরে গেলে হতো বেশি ভালো
কেন এত সুখ ফেলে গেলো
জীবনের সেরা স্মৃতি গুলো

স্মৃতি এসে রোজ দরজাতে কড়া নাড়ে
আর হাত পাতে
আর ভেঙে পড়ে কান্নাতে

উৎপাতে হয়ে দিশেহারা
তার ভয়ে হই ঘর ছাড়া
দিল পলায়নে আস্কারা আমায়
এই প্রাণ
এইভাবে পলাতক হোলো
তবু যাবে কাহাতক বলো
শেষ হয়ে গেলো পেট্রোলও
ভাবি শুনশান ফাঁকা বাইপাসে
আর হৃদয়ের সার্কাসে
স্মৃতি দেয় দুয়ো আর হাসে

বলো ঘৃণা করবে কি প্রিয়তমা
যদি চেয়ে নিতে বলি ক্ষমা
বলি শোকজটা দিতে জমা

এ হৃদয় দপ্তর পাল্টাচ্ছে না
অবসর নেওয়া যাচ্ছে না
উঠেছে হাসনুহেনা
তাকাও

জীবন চলছে না আর সোজা পথে
দেখো আজও হাসি কোনোমতে
বেঁচে গেছি বলি হতে হতে

হয় তো
মরে গেলে হতো বেশি ভালো
কেন এত সুখ ফেলে গেলো
জীবনের সেরা স্মৃতি গুলো

এই প্রাণ
এইভাবে পলাতক হোলো
তবু যাবে কাহাতক বলো
শেষ হয়ে গেলো পেট্রোলও
ভাবি শুনশান ফাঁকা বাইপাসে
আর হৃদয়ের সার্কাসে
স্মৃতি দেয় দুয়ো আর হাসে

মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

রুপম-১ : কেনো করলে এরকম

গানের শিরোনামঃ কেনো করলে এ রকম 
শিল্পীঃ রুপম ইসলাম (ফসিলস)
............................................................

ভোরের বাতাসে যতো স্নিগ্ধতা আছে
বন্ধক রেখেছিলাম প্রেমের কাছে
রোদের আদরে যতো তীব্রতা আছে
হ্যালায় ফিরিয়ে দিয়েছি আকাশে
নিঃস্ব নিঃস্ব নিঃস্ব এক বিশ্ব বিস্ময়ে
ভালোবেসে আমার নিয়ন্তাকে
দুঃস্বপ্নে দু চোখ শাস্তি যাবতজীবন
কি করে ভুলি রাজকন্যাকে

কেনো করলে এ রকম বলো
কেনো করলে এ রকম বলো
কেনো করলে এ রকম

ভোরের বাতাসে যতো স্নিগ্ধতা আছে
বন্ধক রেখেছিলাম প্রেমের কাছে
রোদের আদরে যতো তীব্রতা আছে
হ্যালায় ফিরিয়ে দিয়েছি আকাশে
নিঃস্ব নিঃস্ব নিঃস্ব এক বিশ্ব বিস্ময়ে
ভালোবেসে আমার নিয়ন্তাকে

কেনো করলে এ রকম বলো
কেনো করলে এ রকম
কেনো করলে এ রকম বলো
কেনো করলে এ রকম

আজ নকল লাগে সব সুখের কাহিনী
দীর্ঘ শ্বাস দীর্ঘ যামিনী
নতুন পরিচয়ে বাড়ে শুধু গ্লানি
হাতড়ায় হাত ছুঁতে চায় যা গেছে

দু চোখ কতদিন  তোমাকে দেখেনি
দেখতেও চায় না এ কথা মিথ্যে নয়
আসলে জীবন বলে সত্যি কিছু নেই
জীবন জীবিত থাকার অভিনয়ে

কেনো করলে এ রকম বলো
কেনো করলে এ রকম
কেনো করলে এ রকম বলো
কেনো করলে এ রকম 

সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

মজারবিন্দু - ১৭ : আমরা পাঞ্জাবিদের পাইয়া বলি মাড়োয়ারি মাওড়া(ঁ)

গানের শিরোনামঃ আমরা বাঙালি জাতি
অ্যালবামঃ হুলাবিলা
..........................................

আরে কিছু কিছু বস্তু আছে
আহা কিছু কিছু বস্তু আছে শুরুতেই শেষ
আহা শুরুতেই শেষ
যেমন ধরো শেবাগ ব্যাটিং শুরু করলে
আরে বোলাররা বোললেস
আচ্ছা 
কিছু কিছু বস্তু আছে শেষ যার শুরু
আহা শেষ যার শুরু
আহা লাস্ট সিনে স্লো মোশনে ইয়া ঢিসুম ছাড়ে গুরু
ঢিশুম ঢিশুম ঢিশুম
আর কিছু কিছু বস্তু আছে শুরু শেষের বাইরে
যেমন বাঙ্গালীদের গুণের সাগর কূল কিনারা নাইরে
আহা একদা এই বঙ্গের মাথায় রাজার মুকুট বসতো
এখন হাতে থাকে নোংরা ফাইল পাতে আলু পোস্ত
বল আমরা বাঙ্গালী জাতি

আমরা বাঙ্গালি জাতি পাড়ায় খেলি পিট্টু
আর রণে বনে ইউনিয়নে পাজামাতে গিট্টু
আমরা বাঙ্গালি জাতি পাড়ায় খেলি পিট্টু
আর রণে বনে ইউনিয়নে পাজামাতে গিট্টু

আমরা চক্ষু বুজে পৈতে খুঁজে সত্য নারাণ সিন্নি
আর মোবাইলে ঝিংকুছবি আড়াল হলেই গিন্নি
জয় জয় জয় বাংলা 
ন্যাটায় বাংলা হাতে হ্যারিকেন ...

না না বাঙ্গালীর নামে হবে না কোন আবেল তোবেল
কারণ আমার প্যান্টুল হলদে হলেও
ও বাবা আমার প্যান্টুল হলদে তো কি-রবীন্দ্রনাথ নোবেল
বাঙ্গালীর নামে হবে না কোন আবেল তোবেল
আমার প্যান্টুল হলদে হলেও রবীন্দ্রনাথ নোবেল
আরে এক নোবেলেই একশ বছর তাও গিয়েছে চুরি
আর এখন সৌরভ এসে গেছে ডাবল সেঞ্চুরি
জয় জয় জয় বাংলা 
ন্যাটায় বাংলা হাতে হ্যারিকেন...

আরে কিছু কিছু বস্তু আছে
আহা কিছু কিছু বস্তু আছে মধ্যভাগে মজা
আহা মধ্যিখানে মজা
যেমন দাম্পত্যের মাঝামাঝি অন্য জিহ্বে গজা
যেমন বাঙ্গালীদের মধ্যিখানে ছোট্ট একটি ভুড়ি
এলার্ম দিয়ে উঠে তাতে লাগাবে সুড়সুড়ি
বল আমরা বাঙ্গালী জাতি
আমরা পাঞ্জাবিদের পাইয়া বলি মাড়োয়ারি মাওড়া
আর নন-কম্যুনাল দেওয়াল লিখি
আহা এদিকে নন-কম্যুনাল দেওয়াল লিখি ক্যালকাটা টু হাওড়া
পাঞ্জাবিদের পাইয়া বলি মাড়োয়ারি মাওড়া
নন-কম্যুনাল দেওয়াল লিখি ক্যালকাটা টু হাওড়া

আরে জন্ম থেকেই সেন্টু খেয়ে শহীদ শহীদ ভঙ্গি
এই গুলির আগেই সারেন্ডার আর প্রেমের আগেই লেংঙ্গি
জয় জয় জয় বাংলা, 
ন্যাটায় বাংলা হাতে হ্যারিকেন ..

আমাদের বগল ভড়া Struggle আছে ছাগল ভরা মাংস
তবু চাকরি করে শোধ করে যাই লোনেরই ভগ্নাংশ
বগল ভড়া Struggle আছে ছাগল ভরা মাংস
চাকরি করে শোধ করে যাই লোনেরই ভগ্নাংশ

একদিন অ্যামেরিকাও ধ্বংস হবে
বলে কি! বলে কি
অ্যামেরিকাও ধ্বংস হবে বিলেত যাবে ঝুলে
শুধু জয় বাঙ্গালী থাকবে টিকে ফাঁদেই সব গুলে
বল জয় জয় জয় বাংলা
ন্যাটায় বাংলা হাতে হ্যারিকেন .......

রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

মজারবিন্দু - ১৬ : জানি গাঁজা-কোকেন নিয়ে থাকেন ম্যারাডোনা (ঁ)

গানের শিরোনামঃ আর জানি না 
অ্যালবামঃ আর জানি না
...............................................

আর জানি না
জানি কি কেন কবে কোথায় কিসের প্রশ্নগুলো হাতে গোনা
আর জানি না
আর জানি না
জানি কি কেন কবে কোথায় কিসের প্রশ্নগুলো হাতে গোনা
আর জানি না
জানি বাবা মূখ্যমন্ত্রী রাজ্যপাল ও প্রধানমন্ত্রীর নাম ঠিকানা
আর জানি না
আর জানি না
জানি বাবা মূখ্যমন্ত্রী রাজ্যপাল ও প্রধানমন্ত্রীর নাম ঠিকানা
জানি মার্কিন মরণাস্ত্র
চুপ করে থাক ভালো চাসতো
নইলে ধোলায় আগা-পাছতলা

আর জানি না
জানি ভারতের কপালে জুটবে না পরের অলিম্পিক ঘোষণা
আর জানি না
আর জানি না
জানি ভারতের কপালে জুটবে না পরের অলিম্পিক ঘোষণা
আর জানি না
জানি ঘুষ ন্যান ট্রাফিক পুলিশ গাঁজা-কোকেন নিয়ে থাকেন ম্যারাডোনা
আর জানি না
আর জানি না
জানি ঘুষ ন্যান ট্রাফিক পুলিশ গাঁজা-কোকেন নিয়ে থাকেন ম্যারাডোনা
চর্ব্য-চোষ্য-লেহ্য-পেয়
কাঁটা বেছে মৎস্য খেয়
ড্রাগের থেকে বৎস্য যেও না

আর জানি না
জানি বাজেটের সাঁড়াশি মধ্যবিত্তের পাতে বাঁসি চারাবোনা
আর জানি না
আর জানি না
জানি বাজেটের সাঁড়াশি মধ্যবিত্তের পাতে বাঁসি চারাবোনা
আর জানি না
জানি জুহি হাসবে হি হি রামগড়ুড়ের হাসবে এ কথা মানি না
আর জানি না
আর জানি না
জানি জুহি হাসবে হি হি রামগড়ুড়ের হাসবে এ কথা মানি না
মিস ইউনিভার্স সুষ্মিতা সেন
বিজ্ঞাপনে হাসেন টাসেন
আলুভাতে ভালোবাসেন না

শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

মজারবিন্দু - ১৫ : যেতে দিবি না কেন দিদিমণি তুই বাথরুমটা কি তোর বাবার (ঁ)

গানের শিরোনামঃ বাথরুম
অ্যালবামঃ ত্বকের যত্ন নিন
.........................................

এক ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল কড়া Disciplineএর ধ্বজা ওড়ে
এক ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল কড়া Disciplineএর ধ্বজা ওড়ে
হাফ প্যান্ট পরা স্যার অংকের ক্লাস নেয় মিস টকি মিনি স্কার্ট পরে
হো হো হো হো মিস টকি মিনি স্কার্ট পরে
হো হো হো হো মিস টকি মিনি স্কার্ট পরে

তুমি বাংলায় বলবে না কথা
তুমি বাংলায় বলবে না কথা
তুমি টিফিনে খাবে না পাউরুটি
First আর Fifth পিরিয়ডে যদি মিস বলে বাথরুমে যাবে গুটি গুটি
হো হো হো হো বাথরুমে যাবে গুটি গুটি
হো হো হো হো বাথরুমে যাবে গুটি গুটি

কচি ছেলেদের চোখ হল ট্যারা
কচি ছেলেদের চোখ হল ট্যারা
বান্ধবীদের Dress দেখে
সেই Frustrationএ বাথরুমের দেয়ালে হিজিবিজি আঁকে আর লেখে
হো হো হো হো হিজিবিজি আঁকে আর লেখে
হো হো হো হো হিজিবিজি আঁকে আর লেখে

একদিন সুন্দর সকালে
এরকমই নামীদামী স্কুলে
Third পিরিয়ডে দেখে গেল এক ছাত্র ছোট্ট করে আঙুল তুলে
হো হো হো হো ছোট্ট করে আঙুল তুলে
হো হো হো হো ছোট্ট করে আঙুল তুলে

তুমি First পিরিয়ডে গিয়েছিলে না
তুমি First পিরিয়ডে গিয়েছিলে
আর Third পিরিয়ডে পেল আবার
তোমার Third পিরিয়ডে পেল আবার
বসে থাক চেপেচুপে প্যান্ট ভিজে চুপচুপে এক চড়ে করে দেব সাবাড়
হো হো হো হো এক চড়ে করে দেব সাবাড়
হো হো হো হো এক চড়ে করে দেব সাবাড়

বন্ধুরা দেখে হেসে হেসে
আরে প্রকৃতিও ডাকে ভালোবেসে
পেট তার ফেটে যায় সময় যে কেটে যায় এবারে বেঞ্চি যাবে ভেসে
হাই হাই হাই হাই এবারে বেঞ্চি যাবে ভেসে
হাই হাই হাই হাই এবারে বেঞ্চি যাবে ভেসে

তলপেটে হয় খুব যাতনা তাই মনে জাগে বিপ্লবী চেতনা
তলপেটে হয় খুব যাতনা তাই মনে জাগে বিপ্লবী চেতনা
Auntieও ছোট ছিল স্কুলে যেত ক্লাসে যেত তখন কি তার কিছু পেত না
হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ তখন কি তার কিছু পেত না
হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ হ্যাঁ তখন কি তার কিছু পেত না

অবশেষে জেগে ওঠে শোষিত
দিদিমণিই আসলে দোষী তো
তাই সগর্বে সে করিল সে ঘোষণা
আমি First পিরিয়ডে গিয়েছিলাম
হ্যাঁ আমি First পিরিয়ডে গিয়েছিলাম
আর Third পিরিয়ডে যাব আবার
আর Third পিরিয়ডে যাব আবার
যেতে দিবি না কেন দিদিমণি তুই বাথরুমটা কি তোর বাবার
হো হো হো হো বাথরুমটা কি তোর বাবার
হো হো হো হো বাথরুমটা কি তোর বাবার

শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

মজারবিন্দু - ১৪ : তুমি জিম করবেট নাকি ভীমনাথ (ঁ)

গানের শিরোনামঃ ভ্যাবাচ্যাকা
অ্যালবামঃ U/A
.......................................

ডিম আগে এল নাকি মুরগী রোস্ট
তুমি গোবর নাকি জবরদোস্ত
প্রেম আগে আসে নাকি মদপান
তুমি মদন নাকি সালমান খান

খাও ভ্যাব-ব্যা-ভ্যাবাচ্যাকা ......

ক খ গ ঘ A B C D  চ ছ জ ঝ ঞ
ম ম মগজে লাগে যে রেখে রোজ টোকা দিও
র র রসকষ সিঙ্গাড়া ফুলোফুলি পাবে
জিতে গেলে ফ্রিতে পাবে হেরে ফস্কাবে

খাও ভ্যাব-ব্যা-ভ্যাবাচ্যাকা ......

কেন হেঁটে যাবি একটু Lateএ যাবি
কেন হেঁটে যাবি একটু Lateএ যাবি
হেঁটে গেলে ঠাটা রোদে
মিছিলে কি পেলি রুচিবোধে

ভ্যাব-ব্যা-ভ্যাবাচ্যাকা .......

বাঘ আগে আসে নাকি B B D বাঘ
তুমি জিম করবেট নাকি ভীমনাথ
মল আগে আসে নাকি শপিংমল
তুমি কি মিনারেল মাকি টিউকল

খাও ভ্যাব-ব্যা-ভ্যাবাচ্যাকা .......

A B C D  হ য ব র L M N O P
ফুলদানি ফুলে রাখি নাকি ফুলকপি
কানাখানা গানাখানা ছানা যাবে কেটে
কারখানা উঠে গেলে খাবি থু থু চেটে

খাও ভ্যাব-ব্যা-ভ্যাবাচ্যাকা .......

কেন চরে যাবি আতে মরে যাবি
কেন চরে যাবি আতে মরে যাবি
ধান দিলি মেপে
আর চান দিলি ভটভটি চেপে

খাও ভ্যাব-ব্যা-ভ্যাবাচ্যাকা .......

ঘুম আগে এল নাকি স্বপ্নদোষ
তুমি কি ফুলপ্লেট নাকি উপোষ
বউ আগে আসে নাকি বউ ব্রেক
তুমি মিস India নাকি Mistake

খাও ভ্যাব-ব্যা-ভ্যাবাচ্যাকা .......

মজারবিন্দু - ১৩ : সুন্দরী আসে ঝাঁকে ঝঁকে কন্ডাক্টর বাস ভাড়া চায় না (ঁ)

গানের শিরোনামঃ কন্ডাক্টর
অ্যালবামঃ আর জানি না
.......................................

সুন্দরী আসে ঝাঁকে ঝঁকে কন্ডাক্টর বাস ভাড়া চায় না
বাচ্চারা যে যেথায় থাকে ধরবেই অটোগ্রাফের জন্যে বায়না
আর স্পিলবার্গ এসে পায়ে উলটায় গুরু তুমি ছাড়া আছে আর কে
তাই নামলুম চ্যালেঞ্জিং Roleটায় আমি ডাইনোসর জুরাসিকপার্কে

না না ভগবান এ তোমার মহা অন্যায় আমায় প্রতিভা দিলে ভয়ংকর
আমি গাইলেই লোকে ভাবে শান আর নাচলেই ভাবে মমতা শংকর
দেবতার মতন চেহারা দেখে লজ্জায় গুটিয়ে যায় আয়না
সুন্দরীরা মাথা কোটে আরে কন্ডাক্টর বাস ভাড়া চায় না

আর এর মধ্যেই কেমন প্রসিদ্ধ আমায় কত লোকে যাচ্ছে দেখে
এই তো সেদিনকে এক বৃদ্ধ এলেন সুদূর রাচি থেকে
তিনি মন দিয়ে দেখলেন নাড়ি শুনলেন আমার লেখা পদ্য
বোধহয় সম্বর্ধনা পেতে পারি গিয়ে থাকতেও বললেন দিন চৌদ্দ

রাচিতে নাকি সব বন্ধু আমার পথ চেয়ে হয় হন্যে
এদিকে বাড়ির লোকেরাও তো খুব ব্যাস্ত পাঠাবার জন্যে
কিন্তু চাইলেই তো যাচ্ছি না, কদিন আছি
তদ্দিন আমি যে রাজা আমাকে তো কেউ ঘাটায় না
আমি প্রতিবন্ধীর সিটে বসি তাই কন্ডাক্টর বাস ভাড়া চায় না

মজারবিন্দু - ১২ : দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে (ঁ)

গানের শিরোনামঃ দুধ না খেলে
অ্যালবামঃ চ
..............................................

দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
জল পানি পেলে তবেই না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে

গায়ে না লাগলে গদ্দি জিমে করে দেব ভর্তি
গায়ে না লাগলে গদ্দি জিমে করে দেব ভর্তি
ওরা দেশে কবে সেই ছেলে হবে মিঠুন চক্রবর্তী
খালি গায়ে গুরু Action কর শুরু মাধুরীকে ট্যাকে ফেলে
জিমে না গেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
ডিমে তা দিলে তবেই না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে

পেয়ারেতে হও আবাগাত শেয়ারেতে হও হর্ষদ
পেয়ারেতে হও আবাগাত শেয়ারেতে হও হর্ষদ
পড়াশুনা ভুলে দাও লাটে তুলে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ
MBA করে চমকিয়ে দাও বাছা প্রেম-বিয়ে করে ফেলে
প্রেম না পেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
স্কুলে না গেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে
দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে

মজারবিন্দু - ১১ : মাইরি বলছি এসব ভেবে ডাইরি লিখি খুব (ঁ)

গানের শিরোনামঃ গাবগুবাগুব
অ্যালবামঃ ডাকনাম
..................................

এসবই বড্ড ছেদো কথা যে যেমন ফেঁসেছে সে জানে
কিছুটা গুচ্ছ আদিখ্যেতা উচাটন মদন বাবুর বাণে
আমার বুকে রেলিং ঘেরা তোমারই ব্যালকনি
পাড়ার মোড়ে দাঁড়িয়ে কবে শেষ হবে টিউশনি
সুযোগ পেলে মুহুর্তে হই তোমার পোষা প্রাণী
দেখলে তোমায় সারাটাক্ষণ বুকের ভিতর খুব
গাবগুবাগুব...

এসবই অলীক বরণ কথা কিছুটা বসন্তকাল জানে
নীল আলো চেনালো কোলকাতা হাওয়া তার মন্ত্র দিল কানে
তোমায় নিয়ে বিপদ বড় কোথায় তোমায় খুঁজি
চলো তোমায় করছি ফলো দস্য গলি গুচি
ছাদের ঘরে একলা পেলে বাংলা হিসেব বুঝি
তোমার জন্যে হন্যে আমি একলা বেআকুল
গাবগুবাগুব ...

তোমায় পাওয়ায় মরণ বাঁচন মুগুর হাতে তুর্কি নাচন
তোমার বাবার নিমের পাঁচন মুখ
তোমায় পাওয়ায় মরণ বাঁচন মুগুর হাতে তুর্কি নাচন
তোমার বাবার নিমের পাঁচন মুখ
হো না হয় দু’চোখ বুজে রাস্তা হাঁটে বেচারা উজবুক
মাথায় করে রাখব তোমায় সকল ঝাকা মুটে
তোমার জন্য লাল বাতাসা উড়বে হরির লুটে
স্টেশন রোডে ফুচকা খাব ভীষণ চেটেপুটে
মাইরি বলছি এসব ভেবে ডাইরি লিখি খুব
গাবগুবাগুব ...

আপন-বাপন জীবন-যাপন একলা রাতে চৌকি যাপন
ফ্যাশন টিভি ভীষণ কাঁপন জ্বর
আপন-বাপন জীবন-যাপন একলা রাতে চৌকি যাপন
ফ্যাশন টিভি ভীষণ কাঁপন জ্বর
হো বুকের লকেট থেকে মুচকি হাসে আমারই ঈশ্বর
গোঁফ রেখেছি তেল মেখেছি আসল কাঁঠালগাছে
আমার ঘাড়ে একা নড়ে ঠ্যাং ঝুলিয়ে নাচে
পদ্ম দীঘির ঘাটে আমার নৌকো বাঁধা আছে
তোমায় নিয়ে ডাইভ দিব গহীন জলে ডুব

গাবগুবাগুব ...

মজারবিন্দু - ১০ : গাধাটাকে ঘাস দাও (ঁ)

গানের শিরোনামঃ গাধা
অ্যালবামঃ গাধা
..................................

সকালে উঠে দেখি দেখি এক মুমূর্ষু গাধা
চোখ দুটো ঢুলু ঢুলু তার ঠোঁট দুটো সাদা
সকালে উঠে দেখি দেখি এক মুমূর্ষু গাধা
চোখ দুটো ঢুলু ঢুলু তার ঠোঁট দুটো সাদা
এভ্রিয়েই পড়ে যায় ন্যাজে কি বাধা
গাধার অবস্থা কি করেছেন কি করেছেন দাদা

গাধাটাকে জল দাও (উড়ে যাবে)
আরে গাধাটাকে জল দাও (মরে যবে)
গাধাটাকে জল দাও (ঝরে যাবে)
সুস্থ হলে তবে তো ঝরে যাবে ।।

রা রা রাম-পাম পাম পাম পারা রাপা .....

গায়ে কাপুনি সঙ্গে হাপুনি চোখেতে ঠুলি
পিঠে পুটুলি লোমে এটুলি দু গালে ঝুলি
গায়ে কাপুনি সঙ্গে হাপুনি চোখেতে ঠুলি
পিঠে পুটুলি লোমে এটুলি দু গালে ঝুলি
ল্যাজ বেকিয়ে এগিয়ে যায় আবার ফিরে আসে
তবু গাধার বুদ্ধি দেখ সে তোমায় ভালোবাসে

গাধাটাকে ঘাস দাও (ভেসে যাবে)
আরে গাধাটাকে ঘাস দাও (ফেসে যাবে)
গাধাটাকে ঘাস দাও (দেশে যাবে)
সুস্থ হলে তবে তো দেশে যাবে ।।

রা রা রাম-পাম পাম পাম পারা রাপা .....

মজারবিন্দু - ৯ : বড্ড বেশি ঝলমলাও লিফটে ওঠো একতলায় (ঁ)

গানের শিরোনামঃ গীত -গোবিন্দ
অ্যালবামঃ জুজু
..............................................

তোমাকে দেখাব নায়াগ্রা
তোমাকে শেখাব ভায়াগ্রা
তোমাকে করব আদর-আত্তি-যত্নম
ওগো ত্বমসি মম জীবনং
ত্বমসি মম ভূষণং
ত্বমসি মম ভব জলধি রত্নম
ত্বমসি মম জীবনং
ত্বমসি মম ভূষণং
ত্বমসি মম ভব জলধি রত্নম

তোমাকে শোনাবো জয় গোঁসাই
তোমার বাবাকে মেসোমশাই
পুচ্ছে বেঁধেছি গুচ্ছ রজনীগন্ধা
আজি এ পরাণে রবির কর
কেমনে জাগালো ডাইনোসর
আজি এ পরাণে রবির কর 
কেমনে জাগালো ডাইনোসর
হাউমাউ বেগে দেখি প্রিয়া মুখ চন্দা

দারুণ কাটলে ছোট্ট চুল
বোতাম আঁটতে করছো ভুল
সরু সংসারে কেমন ফুটিলে উদারাম
স্মারাগারলা খাণ্ডনাং
মমাশিরাসি মাণ্ডানাং
স্মারাগারলা খাণ্ডনাং 
মমাশিরাসি মাণ্ডানাং
দেহি পদপল্লব মুদারম্‌
দেবী দেহি পদপল্লব মুদারম্‌

তোমার জন্য চিন্তা হয়
তুমি তো প্রীতি জিন্তা নয়
টুপুর টাপুর কারিনা কাপুর চেষ্টা
তবু তুমি আমার সিপিএম
তুমি আমার এটিএম
তুমি আমার সিপিএম 
তুমি আমার এটিএম
তুমি আমার সিরিজ প্রেমের শেষটা

খাচ্ছি কিন্তু গিলছি কৈ
পাখার রাজ্যে চুল শুকোই
টাকের মধ্যে পেরজাপতি ফড়ফড়িং
সোনা বড্ড বেশি ঝলমলাও
লিফটে ওঠো একতলায়
সোনা বড্ড বেশি ঝলমলাও
লিফটে ওঠো একতলায়
বিটলস ছাড়া অন্য পোকা খুব বোরিং

তুমি শ্যামলা বঙ্গদেশ
তুমি ইঙ্গো SMS
তুমি অং বং ভব জলধি নুলিয়া
বধূ চক্ষে এসো অন্ধ হোক
কক্ষে এসো নিন্দে হোক
চক্ষে এসো অন্ধ হোক
কক্ষে এসো নিন্দে হোক
বক্ষে এসো গীতগোবিন্দ ভুলিয়া
বক্ষে এসো গীতগোবিন্দ ভুলিয়া

মজারবিন্দু - ৮ : খেলছে শচীন খেলছে শচীন মারছে শচীন ছয় (ঁ)

গানের শিরোনামঃ খেলছে শচীন
অ্যালবামঃ গাধা
...............................................

আমরা খাব মুড়কি মুড়ি তোমরা চিকেন চাউ
তোমরা হলে Essential আমরা হলাম ফাউ
তোমরা খাওয়াও গনেশকে দুধ ইঁদুরকে দাও কোক
আর রিমোট ঘোরাও ইচ্ছেমতন হাঘরে দর্শক

খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন ছয়
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন চার
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন ছয়
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন চার

পান্তা ভাতে হাড় হাভাতে পাবদা মাছের ঝোল
নেটি পেটি ক্যাবলা টেটি বঙ্গনারীর কোল
ছুটছে টাবু, ছুটছে কাজল দেখ সে নদীয়ায়
পুচকে ছানার উত্তেজনা মাল্টিমিডিয়ায়

খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন ছয়
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন চার
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন ছয়
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন চার

উড়ছে টাকা, ঘুরছে চাকা হারছে পাকিস্তান
খাব দাব কলকলাব পুষব হনুমান
আমিও দাদা রাজপেয়াদা হচ্ছি হাতেমতাই
আর তোমরা যাকে করছ বিয়ে আমিও তাকে চাই

খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন ছয়
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন চার
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন ছয়
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন চার

ঝগড়াঝাঁটি দাঁত কপাটি বিধানসভায় ঘুম
রাস্তাজুড়ে আস্তাকুঁড়ে খাচ্ছি বেমালুম
কালকে ছিলাম মোহনবাগান আজকে ওয়ালটেল
ডুগডুগি বানাইল মোরে ভানুমতির খেল

খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন ছয়
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন চার
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন ছয়
খেলছে শচীন খেলছে শচীন  মারছে শচীন চার

মজারবিন্দু - ৭ : মঙ্গল গ্রহে Problem আছে Solution নেই (ঁ)

গানের শিরোনামঃ মঙ্গল গ্রহ
অ্যালবামঃ আর জানি না
..........................................

ওং মঙ্গল গ্রহে মানুষ থাকে না
বেড়াল থাকে না
সিন্ধু-ঘোটকও থাকে না
এমনকি পেরেস্ত্রইকাও থাকে না

ওং তাই মঙ্গল গ্রহে Illusion নেই Pollution নেই
Problem আছে Solution নেই
Evolution নেই Revolution নেই

যারে যা মঙ্গলে যা ......

সেখানে বেকারের উৎপাত নেই
হকারের ফুটপাথ নেই
ডলারের বায়না নেই
আর চার্লসের ডায়না নেই

যারে যা মঙ্গলে যা,
যা যা মঙ্গলে যা
সেখানে শংকরাচর্য নেই
আর ব্যোম চ্যাটার্জিও নেই
ট্রাম বাস জার্নি নেই
মমতা কুলকার্নি নেই
যারে যা মঙ্গলে যা
যা যা মঙ্গলে যা

ওং কোন ছেলেটি ধেড়ে শিশু
কোন বাঙালি পিপু ফিসু
কোন নাদেলের নেই জিন্সের প্যান্ট
কুষ্ঠ রোগী খুলছে হাইড্র্যান্ট
অথবা হাইড্র্যান্ট গিয়েছিল ফেঁসে
শিব ঠাকুরের আপন দেশে

ওং মরলেও মরে না যে সাধু
রিটায়ার করে না যে দাদু
ট্রেন ভ্যানিশের নকল জাদু
জাদুকর সরকার একজন না
তাই রাস্তায় নামলে মিশব না

ওং তাই মঙ্গল গ্রহে সভ্যতা নেই
ভব্যতা নেই
শিল্প আছে সমঝোতা নেই
প্যান্টের ভাজে চোথা নেই
সেশনের ক্ষমতা নেই
যারে যা মঙ্গলে যা ...

সেখানে জীবনমুখীর সুর নেই
পাউরুটি ঝোলা গুড় নেই
নেই ন্যুডিস্ট কলোনি
অ্যা
নেই ন্যুডিস্ট কলোনি
সেটা তো আগে বলোনি
যাব না মঙ্গলে না
যারে যা মঙ্গলে না
যাব না মঙ্গলে না


মজারবিন্দু - ৬ : মেরেছি ছয় রান হয়েছে সন্ত্বান (ঁ)

গানের শিরোনামঃ পাশবালিশ
অ্যালবামঃ হুলাবিলা
.......................................

এই পৃথিবীর স্কুলে বাবা-মার ভুলে একদিন ভর্তি হলাম
চোখটা বুজে পেয়েছি বুঝে প্রেমিকা আমার গোলাম
না না চুল সে বাঁধে না, নাকে কাঁদে না
সে আমার পাশবালিশ
তার ফিগারটা খাশা যেন লারা-বিপাশা গুরু
সে আমার পাশবালিশ

কোথা দিয়ে ছেলেবেলা আমায় গেল ফেলে
বাবা গেল পার্টি আর মা চৈত্র সেলে
হামাগুঁড়ি দিয়ে দেখি আয়াটাও গেছে ভেগে
একলা ঘরেতে বসে ভয়েতে মুখ ফ্যাকাসে
কি হল যে দ্রুত বেগে, প্যান্টু ভিজে
করব কি যে, হাসছে পাশবালিশ
এই যে দোস্তি, কিছু অস্বস্তি
সবেতে পাশবালিশ
ডার্লিং পিলো চার আনা কিলো
কি দারুণ পাশবালিশ
আমারই লজ্জা শেখালো বজ্জাত
বখাটে পাশবালিশ

কলেজে গ্লাস কেটে আমিও কেটেছি ছক
মেয়েগুলো চোখে ধূলো আমাকে দেখালো বক
বন্ধুরা বার খায় আমিও খাই খানিক
আমারই কপাল ফুটো
জলে গেল চিঠি দুটো ডুবল টাইটানিক
বাড়িতে এসে বুকেতে ঠেসে ধরেছি পাশবালিশ
এটুকু টর্চায় এ বিনা খর্চায় দোসর পাশবালিশ
তার ফিগারটা চাবুক মল্লিকা-টাবু নায়িকা পাশবালিশ
প্রিয়তমা পিলো আহা কি দিলো বেচারি পাশবালিশ

এক রাতে মাকু হাতে আমিও ছাদনা তলা
সংসারে পাংচার ছলাকলা কাঁচকলা
পত্নীকে পেত্নি দেখি বাই ফোকালে দৃষ্টিভ্রমে
তা ছাড়া ক্রিকেট দেখি, একদিন কি হল একি
ছুটি রিমোট হাতে নার্সিংহোমে
মেরেছি ছয় রান হয়েছে সন্ত্বান
কেঁদে সে করছে নালিশ
তার জননী হাওয়া রয়েছে আয়া
আর আছে সেই পাশবালিশ
বাবা ও খোকা কমন প্রেমিকা দুজনে পাশবালিশ
তৃতীয় বিশ্ব আদতে নিঃস্ব গতি সেই পাশবালিশ

বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

মজারবিন্দু - ৫ : সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি (ঁ)

গানের শিরোনামঃ সকালে উঠিয়া
অ্যালবামঃ ডাকনাম
.................................................

সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি
গুড বয় হাতে নেয় বাজারের থলি

সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি
গুড বয় হাতে নেয় বাজারের থলি
রাখাল গরুর পাল লয়ে যায় মাঠে
আমি একা ল্যাজ নাড়ি সিঙ্গেল খাটে
সকালে উঠিয়া আমি বিছানা ছাড়িনি
খাড়া তুলে তাড়া করে বিপদতাড়িনী
জ্ঞান দাও, আলো দাও, বল দাও প্রভু
লেডিস সিটের ধারে দাঁড়াবো না কভু
জীবন ঝুঁকির গানে ঝুকছি না ঝুকব না
ক্রিকেট বুকির রানে খেলছি না খেলব না
অচেনা কুকির পানে দেখছি না দেখব না
ভুল হয়ে যায় তবু ঘুম থেকে উঠে বসে
থোড় বড়ি খাড়া পুরোনো পাজামা
পানসে চেহারা পারিনা মাসীমা
থোড় বড়ি খাড়া পুরোনো পাজামা
পানসে চেহারা পারিনা মাসীমা

সকালে উঠিয়া আমি তিনবার কাশি
দাঁত মেজে খোকা সেজে বাসি মুখে হাসি
বুক ব্যাথা পেট ব্যাথা থাকি মুখ বুজে
হনুমানে এনে দিক মেডিসিন খুঁজে
ভোর হোলো দোর খোলো ভাজো কালো আতি
প্রাতঃভ্রমণে যাবে দাদু নাতি হাতি
সম্বচ্ছর ব্যাপি এ সালতামামি
কাক ডাকে ভোরবেলা নাক ডাকি আমি
বলো একুশে আইন আমি মানছি না মানবো না
নিশানে লাইন আমি পারছি না পারবো না
ভ্যালেন্টাইন হতে বলছিনা বলব না বলব না
ভুল হয়ে যায় তবু ঘুম থেকে উঠে বসে
থোড় বড়ি খাড়া পুরোনো পাজামা
পানসে চেহারা পারিনা মাসীমা
থোড় বড়ি খাড়া পুরোনো পাজামা
পানসে চেহারা পারিনা মাসীমা

সকালে উঠিয়া দেখি বৃথা এ জোয়ানী
দাঁড়ে বসে ছোলা খায় ভাড়ে মা ভবানী

সকালে উঠিয়া দেখি বৃথা এ জোয়ানী
দাঁড়ে বসে ছোলা খায় ভাড়ে মা ভবানী
ছোলা ভাজা খেয়ে বড় বেদনা চোয়ালে
তবু মুখে বাঘ মারি পরনে তোয়ালে
দিনে পূরা টনি রাতে লায়নেল রিচি
বারো হাত কাঁকুড়ের তের হাত বিঁচি
খোঁচা মারো ঠেলা দেও এ জরদ গবে
পাঁজিতে লিখেছে কাল বিপ্লব হবে
ঠাকুমার ছেঁড়া ঝুলি খুলছি না খুলব না
ব্রিগেডের ব্রোজোবুলি শুনছি না শুনব না
নিয়মিত ব্যাগাডুলি খেলছি না খেলবো না
ভুল হয়ে যায় তবু ঘুম থেকে উঠে বসে
থোড় বড়ি খাড়া পুরোনো পাজামা
পানসে চেহারা পারিনা মাসীমা
থোড় বড়ি খাড়া পুরোনো পাজামা
পানসে চেহারা পারিনা মাসীমা

মজারবিন্দু - ৪ : নদীমাতৃক হতে যেও না গায়ে ঝিলমিল লেগে যাবে (ঁ)

গানের শিরোনামঃ সূর্যের দিকে
অ্যালবামঃ গাধা
............................................

সূর্যের দিকে চেও না চোখে ঝিলমিল লেগে যাবে
সূর্যগ্রহণের দিকে চেও না চোখে ঝিলমিল লেগে যাবে
সন্তজোহনের দিকে চেও না চোখে ঝিলমিল লেগে যাবে ।।

লেগে যাবে, খোঁচা খাবে
নির্জন নদিয়ায় 
কে হায় প্রেম বিলায়
ভূঁইফোড় ন্যাড়া মাথা ।।

পাক-পাখালির দিকে চেও না গায়ে ঝিলমিল লেগে যাবে
রাতে মা কালির দিকে চেও না চোখে ঝিলমিল লেগে যাবে
উগ্র আকালির দিকে চেও না বুকে ঝিলমিল লেগে যাবে

লেগে যাবে, ব্যাথা পাবে
ছোট আছ ছোট থাকো
সস্তা সাবান মাখো
ঘুরে দেখো কোলকাতা ।।

কারো লেখাপড়া ট্যান যাবে
কারো গিলে করা পাঞ্জাবি
কেহ জাহাপনা খাঞ্জা খাঁ
খেলে পিং পং বল
তুমি দোল খেলো হাজরাতে
তুমি উঠে বসো মাঝ রাতে
তুমি পুষে রাখ পাজ্রাতে
চোরা মফস্বল ।।

বলো কে হায় হৃদয় খুঁড়ে 
বেদনার ন্যাকা সুরে 
এঁকে যাবে লতাপাতা
এঁকে যাবে
বেঁকে যাবে
সকলই ফুরায়
ফুচকা ফ্রাই
পড়ে থাকে শালপাতা ।।

শালপিয়ালের বনে যেও না মনে ঝিলমিল লেগে যাবে
খেকশিয়ালের পানে চেও না ল্যাজে ঝিলমিল লেগে যাবে
সুর রিয়ালের দিকে চেও না ব্রেনে ঝিলমিল লেগে যাবে

লেগে যাবে
রেগে যাবে
চীনে বা জাপানে যাও
তাড়াতাড়ি চানে যাও
শুনে দেখো মা'র কথা ।।

কেউ মাধুরীর ফ্যানক্লাবে
কেউ চাকু হাতে চমকাবে
কেউ রাত্তিরে কম খাবে
হবে স্লিম ঝিম ট্রিম
ওরে আয় পাখি ল্যাজ ঝোলা
তোকে খেতে দেব কোকাকোলা
তুমি সন্ধ্যার মেঘোমালা
আমি গব্বর সিং ।।

আরে পাখি পাখি থাকে নাকি
তুমি শালা আনলাকি
নিজভূমে অন্তরীণ
ভিনদেশী খিঞ্জিবি
সমস্ত দিন কৌষ্ঠ্যকঠিন
হাসিমুখে আড্ডা দিন
ভিনদেশী খিঞ্জিবি
সমস্ত দিন কৌষ্ঠ্যকঠিন
হাসিমুখে আড্ডা দিন

বলে হ্যাট্রিক পেতে চেও না পায়ে ঝিলমিল লেগে যাবে
ন্যাড়া কার্তিক বনে যেও না প্রাণে ঝিলমিল লেগে যাবে
নদীমাতৃক হতে যেও না গায়ে ঝিলমিল লেগে যাবে
সেলুলয়েডের দিকে চেও না মনে ঝিলমিল লেগে যাবে
মার্ক্স-ফ্রয়েডের দিকে চেও না প্রাণে ঝিলমিল লেগে যাবে
পিঙ্ক ফ্লয়েডের দিকে যেও না কানে ঝিলমিল লেগে যাবে

মজারবিন্দু - ৩ :সুইটহার্ট আই অ্যাম সিটিং Alone (ঁ)

গানের শিরোনামঃ সুইটহার্ট
অ্যালবামঃ আর জানি না
.......................................

প্রথম কলেজের দিনটা
আজও ঠিক মনে পড়ে Sceneটা
প্রথম কলেজের দিনটা
আজও ঠিক মনে পড়ে Sceneটা
দাদা দিদি হাত ধরে
সিঁড়িতেই বসে পড়ে
দাদা দিদি হাত ধরে
সিঁড়িতেই বসে পড়ে
আমার চোখটা করে বন বন বন বন
সুইটহার্ট
আই অ্যাম সিটিং Alone
হেই সুইটহার্ট
For মি দেয়ার ইজ None

ঢোক গিলে চলে গেল প্রথম মাস
মেয়ে দেখলেই ফেলি দীর্ঘশ্বাস
ঢোক গিলে চলে গেল প্রথম মাস
মেয়ে দেখলেই ওঠে নাভিশ্বাস
মেয়েরা ভীষণ স্মার্ট
পরে ছোট মিনি স্কার্ট
মেয়েরা ভীষণ স্মার্ট
পরে ছোট মিনি স্কার্ট
আমারই যে শীত করে কন কন কন কন
সুইটহার্ট
আই অ্যাম সিটিং Alone
সুইটহার্ট
For মি দেয়ার ইজ None

তারপর কেটে গেল মাস চার
ফিউজ হল যে কত ফিউচার
তারপর কেটে গেল মাস চার
ফিউজ হল যে কত ফিউচার
বন্ধুরা বাস তুলে
একে ওকে তাকে তোলে
বন্ধুরা বাস তুলে
একে ওকে তাকে তোলে
আমার প্রাণটা করে চনমন চনমন
সুইটহার্ট
আই অ্যাম সিটিং Alone
সুইটহার্ট
For মি দেয়ার ইজ None

একদিন লন থেকে বেরিয়ে
এক তনায়ার দিকে তাকিয়ে
একদিন লন থেকে বেরিয়ে
এক তনায়ার দিকে তাকিয়ে
হট করে কি যে হল
মগজটা ঘুরে গেল
হট করে কি যে হল
মগজটা ঘুরে গেল
তার কানের সামনে করি ঘ্যান ঘ্যান ঘ্যান ঘ্যান
সুইটহার্ট
আই অ্যাম সিটিং Alone
সুইটহার্ট
For মি দেয়ার ইজ None

তারপর ক্লাস হত হেগুয়ায়
আমি নিয়ে কিংবা চাগুয়ায়
তারপর ক্লাস হত হেগুয়ায়
আমি নিয়ে কিংবা চাগুয়ায়
একদিন কাকে দেখে
আমাকে সাইডে রেখে
একদিন কাকে দেখে
আমাকে সাইডে রেখে
সজোরে সে হাঁটা দিল হন হন হন হন
সুইটহার্ট
আই অ্যাম Walking Alone
সুইটহার্ট
For মি দেয়ার ইজ None

কাটিয়ে গোটা পাঁচ উইকএন্ড
সাথে নিয়ে এল এক বয়ফ্রেন্ড
কাটিয়ে গোটা পাঁচ উইকএন্ড
সাথে নিয়ে এল এক বয়ফ্রেন্ড
আর আমার সাথে আলাপ করিয়ে দিয়ে বলল
এ আমার কেউ নয়
পিসতুতো ভাই হয়
এ আমার কেউ নয়
পিসতুতো ভাই হয়
শুনে মোর মাথা ঘোরে ভন ভন ভন ভন
সুইটহার্ট
আই অ্যাম সিটিং Alone
সুইটহার্ট
For মি দেয়ার ইজ None

মজারবিন্দু - ২ : বিয়ের আগেই আসল মজা ভিক্টোরিয়ায় বাদাম ভাজা (ঁ)

গানের শিরোনামঃ তা না না তানা না না না
অ্যালবামঃ চ
..............................................................

তা না না তানা না না না .....

আজকালকার মেয়েগুলো সব স্মার্ট
তারা পরে তলা কাটা মিনি স্কার্ট
হো বলো আজকালকার মেয়েগুলো সব স্মার্ট
তারা পরে তলা কাটা মিনি স্কার্ট
নেইকো ওদের হার্ট যে ওরা
করতে পারে Flirt যে ওরা
আর
আর দুদিন বাদেই
দুদিন বাদেই রিলেশন কাট
হো হো হো

তা না না তানা না না না .....

আজকালকার মেয়েগুলো সব ট্যাশ
তারা বোঝে কেবল তুমি আমি ব্যাস
হৈ হৈ আজকালকার মেয়েগুলো সব ট্যাশ
তারা বোঝে কেবল তুমি আমি ব্যাস
বিয়ের আগেই আসল মজা
ভিক্টোরিয়ায় বাদাম ভাজা
আর ঐ বিয়ের পরেই
বরের পকেট থেকে হাপিস করে ক্যাশ
হো হো হো

তা না না তানা না না না .....

আজকালকার মেয়েগুলো সব ক্যাট
মুখে লেগেই আছে ইংরেজি ফ্যাটফ্যাট
আরে আজকালকার মেয়েগুলো সব ক্যাট
মুখে লেগেই আছে ইংরেজি ফ্যাটফ্যাট
সাজেগোজে শ্রী দেবী
মনেতে সব ফুলন দেবী
আর
ঐ আরশোলাটা 
ঐ আরশোলাটা দেখলে পরেই ফ্ল্যাট
হো হো হো

তা না না তানা না না না .....

ওরা চয়েস করে ক্যান্টিনের ঐ কোণ
যদি পাশে বসে কোন প্রিয়জন
ওরা চয়েস করে ক্যান্টিনেরই ঐ কোণ
যদি পাশে বসে কোন প্রিয়জন
চোখে চোখে কত কথা
যত রকম আদিখ্যেতা
আর
আর স্যার এলেই
ওই স্যার এলেই সাজে ভাইবোন

তা না না তানা না না না .....

বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

মজারবিন্দু-১ : ত্বকের যত্ন নিন (ঁ)

গানের শিরোনামঃ ত্বকের যত্ন নিন
অ্যালবামঃ ত্বকের যত্ন নিন
........................................

কুচি কুচি করে কেঁটে শসা ব্যাসন টুকু নিন তুলে
ফিরে যাবে চামড়ার দশা রাত্রে লাগিয়ে গালে শুলে
আয়নার সামনেতে কেন লিখে দিন কাটজিন তাতে
মেহেদি গোলাই তো আছে ডিম ফেটিয়ে নিন তাতে
এরপর বাথরুমে মেখে নিন চুপি চুপি
ত্বকের যত্ন নিন .......

এমনিতে দুধ খেতে ভালো আরো ভালো সরটুকু খেতে
লোভে পড়ে খাবেন না যেন লাগান নাকের সামনেতে
এর ফলে উপকার পাবেন চামড়া যাবেনা এতে ফেটে
জ্বিব যদি সুকসুক করে সামান্য খেয়ে নিন চেটে
দেখবেন কি দারুন মাদার ডেয়ারি খেতে
ত্বকের যত্ন নিন.....

চোখের দৃষ্টি হবে গাঢ় নিয়মিত দিলে মাসকারা
মনমত সঙ্গিও পাবেন চটকরে যাবে বশকরা
ত্বক যত চকচকে হবে চোখের চামড়া হবে পুরু
পথেঘাটে শুনতেও পাবেন কি জিনিস বানিয়েছ গুরু
ল্যাজকাটা প্রেমিকের ডানাকাটা পরী হোন
ত্বকের যত্ন নিন .......

মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

অঞ্জন - ২১ : তুমি না থাকলে

গানের শিরোনামঃ তুমি না থাকলে
অ্যালবামঃ শুনতে কি চাও?
.........................................

(১)

তুমি না থাকলে সকালটা এত মিষ্টি হত না
তুমি না থাকলে মেঘ করে যেত বৃষ্টি হত না
তুমি না থাকলে সকালটা এত মিষ্টি হত না
তুমি না থাকলে মেঘ করে যেত বৃষ্টি হত না
তুমি না থাকলে মন কষাকষি 
করে হাসাহাসি নাক ঘষাঘষি
রা পা রা পাপ্পা রাম পাম পা

তুমি না থাকলে চাঁদটার গায় পড়ে যেত মরচে
তুমি না থাকলে কিপটে লোকটা হত না যে খরচে
তুমি না থাকলে স্বপ্নের রং হয়ে যেত খয়েরী
বনবন করে দুনিয়াটা এই পারত না ঘুরতে
তুমি না থাকলে রবীন্দ্রনাথ
কালির দোয়াত মাথায় ঠুকে হত কুপোকাত
রা পা রা পাপ্পা রাম পাম পা

তুমি না থাকলে সুমন কেলেঙ্কারী করত কত
গিটার ফেলে গুয়াতেমালায় নামতা শেখাতে হত
পাশের বাড়ির মেয়েটা পাশের পাড়ার ছেলের সাথে
তুমি না থাকলে এইভাবে কি বাড়িটা ছেড়ে পালাত
তুমি না থাকলে তাহমহলটা বানানোই হত না
লাঠালাঠি এই কাটাকাটি কিছু থামানো যেত না
তুমি না থাকলে মোনালিসা কবে হয়ে যেত গম্ভীর
তুমি না থাকলে তোমার চিঠি জমানোই হত না
তুমি না থাকলে রোমিও কবে
হোমিওপ্যাথির দোকান খুলে জমিয়ে দিত
রা পা রা পাপ্পা রাম পাম পা


(২)

তুমি না থাকলে সকালটা এত মিষ্টি হত না
তুমি না থাকলে মেঘ করে যেত বৃষ্টি হত না
তুমি আছ বলে মন কষাকষি 
করে হাসাহাসি নাক ঘষাঘষি
রা পা রা পাপ্পা অং ভং ছং
ও ইয়ে অ ইয়ে

তুমি না থাকলে গড়ের মাঠটা মাঠেই মারা যেত
তুমি না থাকলে গড়িয়া হাটটা গুয়াতে মালার মত
তুমি না থাকলে গাইত না গান গুপি বাঘার দল
মোহন বাগান কবে হয়ে যেত শুধু ইস্টবেঙ্গল

তুমি আছ বলে টেক্সাসে বসে তোপসে মাছের ফ্রাই
নিউজার্সিতে তোমার গাড়িতে হঠাৎ তোমাকে চাই
তুমি আছ বলে সিসিলিতে আছে সুচিত্রা উত্তম
আজ বাগদাদ কাল ব্যাবিলনে তোমার সম্মেলন
তুমি না থাকলে সুকুমার রায়
লুঙ্গি পরে গামছা গলায় খবর পড়ত
রা পা রা পাপ্পা অং ভং ছং

তুমি না থাকলে সুমনের নাম হয়ে যেত নচিকেতা
তুমি আসবে বলেই লিখত না কেউ তোমার মনের কথা
তুমি না থাকলে কবিতার মানে হয়ে যেত কীর্তন
তুমি না থাকলে সুনীল-শক্তি হয়ে যেত সনাতন
তুমি না থাকলে ঊষা উত্তুক কোচিংযেই থেকে যেত
গাইত না গান পাড়ায় পাড়ায় তোমার মনের মত
তুমি না থাকলে অ্যারাবিয়ানের নামচির মুম্বাই
তুমি না থাকলে কোলকাতা ছেড়ে কবে টা টা বাই বাই 
তুমি না থাকলে বনলতাসেন
সকাল সন্ধ্যে ডাক্তারলেনে কাপড় কাঁচত
রা পা রা পাপ্পা অং ভং ছং
তুমি না থাকলে ...

তুমি না থাকলে দেবদাস কবে হয়ে যেত ক্ষুদিরাম
তুমি না থাকলে শুধু ডানদিক থাকত না কোনো বাম
ধর্মতলায় লেগে যেত রোজ ধর্মের যুদ্ধ
তুমি না থাকলে বেচত বিড়ি গৌতম বুদ্ধ
তুমি না থাকলে রবীন্দ্রনাথ
কালির দোয়াত মাথায় ঠুকে হত কুপোকাত
রা পা রা পাপ্পা রাম পাম পা অং ভং ছং
তুমি না থাকলে ....

অঞ্জন - ২০ : বন্ধুর পোস্ট খালি হলে ডেক তাড়াতাড়ি

গানের শিরোনামঃ বন্ধুর খোঁজ
অ্যালবামঃ ইচ্ছে করেই একসাথে
.................................................

বন্ধুর খোঁজ চাইলে আমায় জোরে দিও ডাক
হাতের মুঠোয় জ্যোৎস্না পুরে আমায় দিও ভাগ
মনের মত বন্ধু পাওয়া সহজ কথা নয়
আমার মত সবাই তো আর বেকার বসে নয়
বেকার বলেই বসে আছি বেকার মন নিয়ে
চাইলেই তুমি নিতে পারো মনেরই ভাগ দিয়ে
বেকার মানেই চাকরি নাইরে গোঁফের নিচে দাঁড়ি
বন্ধুর পোস্ট খালি হলে ডেকো তাড়াতাড়ি

চাকরি আমার খুব জরুরী যেমন খুশি হোক
তবেই কেবল সারতে পারে মনের শত রোগ
বেকার বলেই হয়ত আমার হাজার স্বাদ জাগে
স্বাদটা যতই হোক না ছোট সাধ্য থাকা লাগে
সাধ্য আমার নেই বলেই তো একলা বসে আছি
চাইলে তুমি খেলতে পারো শখের এই কানামাছি
বেকার মানেই আসল ছাড়া সুদটাই বাড়াবাড়ি
বন্ধুর পোস্ট খালি হলে ডেকো তাড়াতাড়ি

বন্ধু হবার যোগ্য কি না পরখ কর আজি
তোমার মত চাঁদকে নিয়ে ধরব আকাশ বাজি
অভিজ্ঞতা চাই কি তোমার বন্ধুত্বের জন্যে
মুখের কথায় দেবে সনদ কেমন করে অন্যে
সনদ আমার নেই বলেই তো নিত্য খুঁজি তাকে
চাইলেই তুমি দিতে পারো প্রথম সনদটাকে
বেকার মানেই জোড় লাগে না কেবল ছাড়াছাড়ি
বন্ধুর পোস্ট খালি হলে ডেকো তাড়াতাড়ি

বন্ধুর খোঁজ চাইলে আমায় জোরে দিও ডাক
হাতের মুঠোয় জ্যোৎস্না পুরে আমায় দিও ভাগ
মনের মত বন্ধু পাওয়া সহজ কথা নয়
আমার মত সবাই তো আর বেকার বসে নয়
বেকার বলেই বসে আছি বেকার মন নিয়ে
চাইলেই তুমি নিতে পারো মনেরই ভাগ দিয়ে
বেকার মানেই চাকরি নাইরে গোঁফের নিচে দাঁড়ি
বন্ধুর পোস্ট খালি হলে ডেকো তাড়াতাড়ি

অঞ্জন - ১৯ : আমি আসব ফিরে হঠাৎ অসময়

গানের শিরোনামঃ অসময়
অ্যালবামঃ অসময়
......................................

সেই মন প্রাণ খুলে গল্প করার দিন শেষ
শুধু তাড়াহুড়ো করে যদি কিছু কথা বলে ফেলা যায়
সময় যা ছিল হাতে সবটাই নিঃশেষ
পড়ে আছে শুধু অজস্র অসময়
তাই হলদে পাখিরা এই শহরে আর ফিরে আসে না
শুধু বেড়ে চলে ডিজেলের ধোঁয়া রাস্তায়
সেই ল্যাংটা ছেলের দল ফুটপাত ঘিরে আর হাসে না
বেড়ে গেছে রাতারাতি বয়স অসময়
তাই বৃষ্টি নামলে পরে মন আর জুড়িয়ে যায় না
শুধু চাপ চাপ কাদা প্যাচপ্যাচে সংশয়
কারো মুখে আর কোন মিষ্টি হাসি মানায় না
তেঁতো হয়ে গেছে সব হঠাৎ অসময়
তাই কোনদিন যদি একা একা একা জানলার পাশে
কোন খয়েরী বিকেল বেলা কান্না পেয়ে যায়
নিয়ে কথার ছলে শেওলায় ভেজা গানটা আমার
ফিরে আসব তোমার কাছে হঠাৎ অসময়

আজ বৃষ্টি নামবে বলে বেড়ে গেছে তাড়াহুড়ো সকলের
ভাসবেনা নীল কাগজের নৌকো নালায়
আজ তাড়াহুড়ো করে গিয়ে ঘরের দরজাটা বন্ধ
ভেসে যাবে শরীর আবার অসময়
তাই স্যাঁতস্যাঁতে সকলের ঘর-দোর চৌকাঠ
রোদের রং শুধু বদলায় আকাশের গায়
মনের ভেতর সব হয়ে গেছে অকারণ ফ্যাকাশে
বিস্বাদে ভরা চোখ দেখে যায় অসময়
তাই হলদে পাখিরা এই শহরে আর ফিরে আসে না
শুধু বেড়ে চলে ডিজেলের ধোঁয়া রাস্তায়
সেই ল্যাংটা ছেলের দল ফুটপাত ঘিরে আর হাসে না
বেড়ে গেছে রাতারাতি বয়স অসময়
তাই কোনদিন যদি একা একা একা জানলার পাশে
কোন খয়েরী বিকেল বেলা কান্না পেয়ে যায়
কথার ছলে এই গানটা তোমার কাছে
নিয়ে আসব ফিরে হঠাৎ অসময়
আমি আসব ফিরে হঠাৎ অসময়
আমি আসব ফিরে সময় অসময়
নিয়ে আসব ফিরে হঠাৎ অসময়

অঞ্জন - ১৮ : তুমি আসবে বলে তাই আমি স্বপ্ন দেখে যাই

গানের শিরোনামঃ তুমি আসবে বলে  
অ্যালবামঃ পুরোনো গিটার
...........................................
তুমি আসবে বলে তাই
আমি স্বপ্ন দেখে যাই
আর একটা করে দিন চলে যায়
সুদিন আসবে বলে ওরা আগুন জালায়
আর হাজার হাজার মানুষ মরে যায়
দেখবে বলে আকাশটাকে মাথা উচু করে
শুধুই নোংরা কালো ধোয়া দেখে যায়
কাছে আসবে বলে অন্ধকারে হাতড়ে মরে ওরা
তবু শরীর দুটো থাকে আলাদা
আমার মনটা তবু আশা করে যায়
এই মনটা তবু ভালোবাসতে চায়
এই মন আশা করে যায়

সময় ছুটে চলে আমি আটকে পড়ে রই
আমার রাস্তা ঘাটে আমি হাঁটি না
চোখে নিয়ে স্বপ্ন বুকে অনেক অনেক কথা
আমার বয়স বাড়ে আমি বাড়ি না
তুমি আসবে বলে তাই
আমি স্বপ্ন দেখে যাই
আর একটা করে দিন চলে যায়
সুদিন আসবে বলে ওরা আগুন জালায়
আর বেকার কিছু মানুষ মরে যায়
আমার মনটা তবু আশা করে যায়
এই মনটা তবু ভালোবাসতে চায়
এই মন আশা করে যায়

অঞ্জন - ১৭ : এতো সবই তোমার সকাল বেলার খিদে

গানের শিরোনামঃ সকাল বেলার খিদে
 অ্যালবামঃ কলকাতা-16
.............................................

বন্যার জলে বহরমপুর ভাসছে মেদিনীপুর খরার কবলে
দুজন মৃত পূজোর ভিড়ের চাপে দু’শো জন অনাহারে
নতুন একটা আয়ুর্বেদিক বড়ি পেটের খিদে দিব্যি ভুলিয়ে দেয়
আকাশ থেকে নিয়ন পেপসি ডাকে যেন রেশন মিক্সড বেচতে চায়
এতো সবই তোমার সকাল বেলার খিদে সন্ধ্যে বেলা যাবে ফুরিয়ে
দেখতে দেখতে আরো একটা দিন চলে যাবে জীবন থেকে হারিয়ে

গরম গরম খাবারের খবর কম্পিউটারে বানানো আচার
বেছে নাও কোনটা তোমার চায় যেটা পছন্দ যার
চায়ের কাপটা হয়ে যাবে শিম্পাঞ্জি তোমার টিভির পর্দায়
ডিজিটাল ইদুঁর নাচতে নাচতে নামতা পড়তে শেখায়
এতো সবই তোমার সকাল বেলার খিদে সন্ধ্যে বেলা যাবে ফুরিয়ে
দেখতে দেখতে আরো একটা দিন চলে যাবে জীবন থেকে হারিয়ে

দেশোপ্রেমের জন্য আছে আণবিক মশলায় এক্সিমা, দাদের  মলম
আছে পঞ্চাশ বছরের মিথ্যে গিলে ফেলা সিনথেটিক বন্দে মাতরম
আছে বিশ্বের জঞ্জাল হজম করে ফেলার চৌক মধ্যবিত্ত রেসিপি
যখন তখন ঘরে বসে চেখে দেখে নাও তোমার জননী জন্মভূমি
ম্যাট্রিকেতে পঞ্চান্ন পায়নি তাই আত্মঘাতি হল একটা মেয়ে
ঘুষ দিলে তোমার ছেলে রোল নম্বর পাবে ইংরেজী স্কুলে
এতো সবই তোমার সকাল বেলার খিদে সন্ধ্যে বেলা যাবে ফুরিয়ে
দেখতে দেখতে আরো একটা দিন চলে যাবে জীবন থেকে হারিয়ে

কত ডলার কত ডলার চাই বিক্রি হতে রাজি কোন দল
তুমি আমি স্কোর গুণে যাব ঠিক হয়ে গেছে খেলার ফলাফল
রাখে হরি মারে কে দাদা ওরা বলিউডের রাজার ছেলেমেয়ে
তাই খেলার ছলে হরিণ মেরে বেড়ায় শুটিং এর অবসরে
মসজিদ ভেঙে মন্দির বানাবো গির্জার ভেতরে রে
এমন কি নতুন কথা বল সেক্সলাইজার আর ভিডিওতে
এতো সবই তোমার সকাল বেলার খিদে সন্ধ্যে বেলা যাবে ফুরিয়ে
দেখতে দেখতে আরো একটা দিন চলে যাবে জীবন থেকে হারিয়ে


কত খাবার কত খাবার চায় খিদের জালায় মরছে স্যাটেলাইট
চব্বিশ ঘন্টার খিদে তবু খালি খালি খালি খাই খাই
পলেস্তারা খসা সংস্কৃতি মেরাওয়ালা রং চাপাও
জং ধরা পুরোনো সুড়সুড়ি রিমেক করে আবার বেচে দাও
কমলা লেবুর খোসা বেটে মুখে মাখলে পরে ত্বক তোমার থাকবে পরিষ্কার
চাকরি না পেলে ফলিডল খেলে কমবে বেকারত্বের হার
এতো সবই তোমার সকাল বেলার খিদে সন্ধ্যে বেলা যাবে ফুরিয়ে
দেখতে দেখতে আরো একটা দিন চলে যাবে জীবন থেকে হারিয়ে

অঞ্জন - ১৬ : শেষ বলে কিছু নেই-শেষ যেখানেই-যেন শুরু সেখানেই

গানের শিরোনামঃ শেষ বলে কিছু নেই
অ্যালবামঃ ভালোবাসি তোমায়
........................................................

যখন মনের ভিতর সূর্যটা হঠাৎ ডুবে যায়
যখন আশা ভরসা সব রাস্তা হারায়
যখন ভর দুপুরে পথের ধারে একলা করে ভয়
যখন বাসের ভিড়ে গলার ভিতর কান্না চাপতে হয়
যেন তোমার মতই আমি হাতড়ে বেড়ায়
যেন তোমার মতই আমার বন্ধু একটা চাই
এমন মাঝ দরিয়ার নৌকো তীরে আসে কিনারায়
ওরে মানুষ যখন আছে তখন হাতও জুটে যায়
শেষ বলে কিছু নেই
শেষ বলে কিছু নেই
শেষ যেখানেই 
যেন শুরু সেখানেই

যখন মনের ভিতর সূর্যটা হঠাৎ ডুবে যায়
যখন আশা ভরসা সব রাস্তা হারায়
যখন ভর দুপুরে পথের ধারে একলা করে ভয়
যখন বাসের ভিড়ে গলার ভিতর কান্না চাপতে হয়
যেন তোমার মতই আমি হাতড়ে বেড়ায়
যেন তোমার মতই আমার বন্ধু একটা চাই
এমন মাঝ দরিয়ার নৌকো তীরে আসে কিনারায়
ওরে মানুষ যখন আছে তখন হাতও জুটে যায়
শেষ বলে কিছু নেই
শেষ বলে কিছু নেই
শেষ যেখানেই 
যেন শুরু সেখানেই